অনলাইন ডেস্ক: সিরিয়ার বিভিন্ন অঞ্চলে খাদ্য ও
স্বাস্থ্য সেবা উপকরণের তীব্র সংকট
সৃষ্টি হওয়ায় ১ জুন থেকে ত্রাণ
প্রেরণের কথা থাকলেও তা সম্ভব হয়নি
বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ। এর জন্য
সিরিয়া সরকার বাহিনীর
নিরাপত্তা প্রদানে ব্যর্থতাকে দায়ী
করে আকাশ পথে ত্রাণ প্রেরণের
আহ্বান জানিয়েছে ব্রিটেন ও ফ্রান্স।
বিবিসি প্রতিবেদনে জানানো হয়,
আকাশ পথে ত্রাণ প্রেরণ একটি ঝুঁকিপূর্ণ
কাজ। আর এ ক্ষেত্রে সুষ্ঠুভাবে ত্রাণ
বিতরণও সম্ভব হয় না। কিন্তু যেহেতু
সঠিকভাবে ত্রাণ সর্বত্র পৌঁছানে
যাচ্ছে না, তাই এর কোন বিকল্প নেই
বলে জানিয়েছে ব্রিটেন।
ইন্টারন্যাশনাল সিরিয়া সাপোর্ট গ্রুপ
১ জুন থেকে সিরিয়ায় খাদ্য ও
চিকিৎসা সামগ্রী প্রদানের সিদ্ধান্ত
নেয়। কিন্তু দামেস্ক ও এর আশপাশের
অঞ্চলে নিরাপত্তা না থাকায়
কাজটি সুষ্ঠু ভাবে করা হয়নি। তারা
জানায়, সেখানে (সিরিয়ায়) খাদ্য
সাহায্য প্রদান করা খুব জরুরি। কিন্তু
আমরা যে সামান্য ত্রাণ বিতরণ
করেছি, সেখানে খাদ্য সাহায্য কমই
ছিল।
এদিকে আকাশ পথে ত্রাণ সাহায্য
প্রেরণের জন্য জাতিসংঘকে ব্যবস্থা
গ্রহণের পাশাপাশি কাজটি নিরাপদ
ভাবে করার জন্য রাশিয়া ও
যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা চেয়েছে
ব্রিটেন ও ফ্রান্স। তারা জানায়,
সিরিয়ায় অবস্থিত রাশিয়া ও
যুক্তরাষ্ট্রের মিত্রদের সহায়তায়
কাজটি সঠিকভাবে করা সম্ভব।
বিবিসি।
স্বাস্থ্য সেবা উপকরণের তীব্র সংকট
সৃষ্টি হওয়ায় ১ জুন থেকে ত্রাণ
প্রেরণের কথা থাকলেও তা সম্ভব হয়নি
বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ। এর জন্য
সিরিয়া সরকার বাহিনীর
নিরাপত্তা প্রদানে ব্যর্থতাকে দায়ী
করে আকাশ পথে ত্রাণ প্রেরণের
আহ্বান জানিয়েছে ব্রিটেন ও ফ্রান্স।
বিবিসি প্রতিবেদনে জানানো হয়,
আকাশ পথে ত্রাণ প্রেরণ একটি ঝুঁকিপূর্ণ
কাজ। আর এ ক্ষেত্রে সুষ্ঠুভাবে ত্রাণ
বিতরণও সম্ভব হয় না। কিন্তু যেহেতু
সঠিকভাবে ত্রাণ সর্বত্র পৌঁছানে
যাচ্ছে না, তাই এর কোন বিকল্প নেই
বলে জানিয়েছে ব্রিটেন।
ইন্টারন্যাশনাল সিরিয়া সাপোর্ট গ্রুপ
১ জুন থেকে সিরিয়ায় খাদ্য ও
চিকিৎসা সামগ্রী প্রদানের সিদ্ধান্ত
নেয়। কিন্তু দামেস্ক ও এর আশপাশের
অঞ্চলে নিরাপত্তা না থাকায়
কাজটি সুষ্ঠু ভাবে করা হয়নি। তারা
জানায়, সেখানে (সিরিয়ায়) খাদ্য
সাহায্য প্রদান করা খুব জরুরি। কিন্তু
আমরা যে সামান্য ত্রাণ বিতরণ
করেছি, সেখানে খাদ্য সাহায্য কমই
ছিল।
এদিকে আকাশ পথে ত্রাণ সাহায্য
প্রেরণের জন্য জাতিসংঘকে ব্যবস্থা
গ্রহণের পাশাপাশি কাজটি নিরাপদ
ভাবে করার জন্য রাশিয়া ও
যুক্তরাষ্ট্রের সহায়তা চেয়েছে
ব্রিটেন ও ফ্রান্স। তারা জানায়,
সিরিয়ায় অবস্থিত রাশিয়া ও
যুক্তরাষ্ট্রের মিত্রদের সহায়তায়
কাজটি সঠিকভাবে করা সম্ভব।
বিবিসি।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন