অনলাইন ডেস্ক : ইরাকের আনবার প্রদেশের ফালুজা
শহরের কাছে আইএসের সিরিজ
হামলায় ১৩০ জন সৈন্য নিহত হয়েছে
বলে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের খবরে
বলা হয়েছে। এতে সরকারি সৈন্য ও
আইএসের মধ্যে সংঘর্ষকালে হাজার
হাজার লোক আটকা পড়েছে। এদিকে
এই অভিযানের কারণে ফালুজায়
কমপক্ষে ২০ হাজার শিশু আটকা পড়েছে
বলে বুধবার জাতিসংঘের শিশু
তহবিলের পক্ষ থেকে জানানো
হয়েছে।
প্রথম হামলার ঘটনাটি ঘটে বুধবার
ভোরের দিকে। আইএসের ১০ জন
আত্মঘাতী হামলকারী কুবাইশ শহরে
হামলা চালায়। এরপর তারা ফালুজার
দক্ষিণে সেনাবাহিনীর একটি গাড়ি
বহরে রাস্তার পাশে পুঁতে রাখা
বোমার মাধ্যমে হামলা চালায়।
সামরিক সূত্র জানায়, আমিরিয়াত আল
ফালুজা নামক স্থানে এ বোমা
হামলার ঘটনা ঘটে। ফালুজা পুনরুদ্ধারে
সপ্তাহব্যাপী অভিযানের পরও ইরাকি
বাহিনী (সেনা, পুলিশ ও শিয়া ইউনিট
নিয়ে গঠিত) মার্কিন নেতৃত্বাধীন
জোটের সাহায্য নিয়েও শহরের
কেন্দ্রস্থল তাদের নিয়ন্ত্রণে নিতে
পারেনি। ফালুজা অভিযানের
কমান্ডার লে. জেনারেল আবদেল
ওয়াহাব আল সাদি বলেন, ইরাকি
বাহিনী ফালুজা পুনরুদ্ধারের ধীরে
ধীরে এগুচ্ছে। তারা একেবারে
ফালুজার কাছাকাছি পৌঁছে গেছে।
তিনি বলেন, নাইমিয়াহ জেলায়
আমাদের অভিযান চলছে এবং আমরা
ফালুজার কেন্দ্রস্থলের দিকে এগুচ্ছি।
ইরাকের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে আইএস
সাধারণ নাগরিকদের যে মানববর্ম
হিসাবে ব্যবহার করছে তা খুব কমই করতে
পারছে। সেইসাথে তারা সাধারণ
নাগরিকদের রক্ষায় যা যা করা দরকার
তা করছে। ইরাকের প্রধানমন্ত্রী
হায়দার আল আব্দেল বলেন, এ যুদ্ধ শেষ
করা তাদের জন্য কোন ব্যাপারই হতো
না যদি সাধারণ নাগরিকদের
নিরাপত্তার বিষয়টি না আসতো। এ
লক্ষ্যে তাদের পরিকল্পনামাফিকই
এগুতে হচ্ছে। ইরাকি কমান্ডাররা
জানান, ২২ থেকে ২৩ মে শুরু হওয়া এ
অভিযানে কয়েক ডজন আইএস সদস্য নিহত
হয়েছে। যদিও আইএস এর সঠিক সংখ্যা
প্রকাশ করছে না।
এদিকে জাতিসংঘ শিশু তহবিলের
ইরাক বিষয়ক প্রতিনিধি পিটার হকিন্স
বলেন, ‘ইউনিসেফের পরিসংখ্যান
অনুযায়ী নগরীতে কমপক্ষে ২০ হাজার
শিশু আটকা পড়া অবস্থায় রয়েছে।
শহরের কাছে আইএসের সিরিজ
হামলায় ১৩০ জন সৈন্য নিহত হয়েছে
বলে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমের খবরে
বলা হয়েছে। এতে সরকারি সৈন্য ও
আইএসের মধ্যে সংঘর্ষকালে হাজার
হাজার লোক আটকা পড়েছে। এদিকে
এই অভিযানের কারণে ফালুজায়
কমপক্ষে ২০ হাজার শিশু আটকা পড়েছে
বলে বুধবার জাতিসংঘের শিশু
তহবিলের পক্ষ থেকে জানানো
হয়েছে।
প্রথম হামলার ঘটনাটি ঘটে বুধবার
ভোরের দিকে। আইএসের ১০ জন
আত্মঘাতী হামলকারী কুবাইশ শহরে
হামলা চালায়। এরপর তারা ফালুজার
দক্ষিণে সেনাবাহিনীর একটি গাড়ি
বহরে রাস্তার পাশে পুঁতে রাখা
বোমার মাধ্যমে হামলা চালায়।
সামরিক সূত্র জানায়, আমিরিয়াত আল
ফালুজা নামক স্থানে এ বোমা
হামলার ঘটনা ঘটে। ফালুজা পুনরুদ্ধারে
সপ্তাহব্যাপী অভিযানের পরও ইরাকি
বাহিনী (সেনা, পুলিশ ও শিয়া ইউনিট
নিয়ে গঠিত) মার্কিন নেতৃত্বাধীন
জোটের সাহায্য নিয়েও শহরের
কেন্দ্রস্থল তাদের নিয়ন্ত্রণে নিতে
পারেনি। ফালুজা অভিযানের
কমান্ডার লে. জেনারেল আবদেল
ওয়াহাব আল সাদি বলেন, ইরাকি
বাহিনী ফালুজা পুনরুদ্ধারের ধীরে
ধীরে এগুচ্ছে। তারা একেবারে
ফালুজার কাছাকাছি পৌঁছে গেছে।
তিনি বলেন, নাইমিয়াহ জেলায়
আমাদের অভিযান চলছে এবং আমরা
ফালুজার কেন্দ্রস্থলের দিকে এগুচ্ছি।
ইরাকের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে আইএস
সাধারণ নাগরিকদের যে মানববর্ম
হিসাবে ব্যবহার করছে তা খুব কমই করতে
পারছে। সেইসাথে তারা সাধারণ
নাগরিকদের রক্ষায় যা যা করা দরকার
তা করছে। ইরাকের প্রধানমন্ত্রী
হায়দার আল আব্দেল বলেন, এ যুদ্ধ শেষ
করা তাদের জন্য কোন ব্যাপারই হতো
না যদি সাধারণ নাগরিকদের
নিরাপত্তার বিষয়টি না আসতো। এ
লক্ষ্যে তাদের পরিকল্পনামাফিকই
এগুতে হচ্ছে। ইরাকি কমান্ডাররা
জানান, ২২ থেকে ২৩ মে শুরু হওয়া এ
অভিযানে কয়েক ডজন আইএস সদস্য নিহত
হয়েছে। যদিও আইএস এর সঠিক সংখ্যা
প্রকাশ করছে না।
এদিকে জাতিসংঘ শিশু তহবিলের
ইরাক বিষয়ক প্রতিনিধি পিটার হকিন্স
বলেন, ‘ইউনিসেফের পরিসংখ্যান
অনুযায়ী নগরীতে কমপক্ষে ২০ হাজার
শিশু আটকা পড়া অবস্থায় রয়েছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন