অনলাইন ডেস্ক : মানিক মিয়াকে নিয়ে আয়োজিত
আলোচনা সভায় ড. কামাল হোসেন
বলেছেন, বাংলাদেশে কোনো
স্বৈরাচারই চিরস্থায়ী হয় না, হয়নি,
হবে না। দৈনিক ইত্তেফাককে অবলম্বন
করে তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়ার
আন্দোলন তারই স্বাক্ষর বহন করে। তিনি
বলেন, বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার
পরে বঙ্গবন্ধুর ক্যাবিনেটের প্রথম সভার
প্রথম সিদ্ধান্ত ছিল ‘সংসদ ভবনের
সামনে দেশের প্রধান সড়কের নামকরণ
করা হবে মানিক মিয়ার নামে। যাতে
বাংলাদেশের মানুষ তাঁর অবদান
চিরকাল স্মরণ করে। গতকাল বুধবার
রামকৃষ্ণ মিশন রোডের ইত্তেফাক ভবনে
মানিক মিয়া ফাউন্ডেশন
মিলনায়তনে তফাজ্জল হোসেন মানিক
মিয়া স্মরণে আয়োজিত আলোচনা
সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি
একথা বলেন।
তিনি বলেন, মানিক মিয়া
সাংবাদিকতার আশ্রয়ে মানুষের
অধিকার প্রতিষ্ঠার লড়াই করেছেন।
সে কারণে ইত্তেফাকের লাভ
লোকসান, ব্যবসা নিয়ে ভাবেননি।
তিনি তাঁর সারাজীবনের কাজের মধ্য
দিয়ে প্রমাণ করেছেন সঠিক পথে
থাকলে অসম্ভবকে সম্ভব করা যায়।
বেঠিক পথে থাকলে সম্ভবও অসম্ভব হয়ে
যায়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আবুল
কাসেম ফজলুল হকের সভাপতিত্বে
স্বাগত ভাষণ দেন মানিক মিয়ার
জ্যেষ্ঠ সন্তান ব্যারিস্টার মইনুল
হোসেন। বক্তব্য রাখেন প্রধান তথ্য
কমিশনার অধ্যাপক গোলাম রহমান,
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস
বিভাগের অধ্যাপক ড. আনোয়ার
হোসেন, সুপ্রিম হোর্ট আইনজীবী
সমিতির সভাপতি ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন
প্রমুখ।
আবুল কাসেম ফজলুল হক বলেন, মানিক
মিয়াকে শুধু সাংবাদিক বললে তাঁকে
জানা যাবে না। তিনি ইত্তেফাক
প্রতিষ্ঠা করে যে সাংবাদিকতা
করেছেন তা অন্যকোনো পত্রিকায়
চাকরি করলে সম্ভব ছিল না। সে
কারণেই তিনি পত্রিকা প্রকাশ করে
তার লক্ষ্যে কাজ শুরু করেছিলেন। সেই
লক্ষ্য ছিল মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা।
তিনি জানতেন মানুষের সুন্দর জীবনের
জন্য ভাল রাষ্ট্র প্রয়োজন, স্বাধীনতা
প্রয়োজন। ইত্তেফাক ছিল তার সেই
রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার অবলম্বন।
অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন বলেন,
মানিক মিয়া রাজনীতি সচেতন
ছিলেন কিন্তু দলীয় রাজনীতি
করেননি। সে কারণে তিনি দলীয়
ভাবনার ঊর্ধ্বে উঠে মানুষের
অধিকারের কথা বলতে পেরেছেন।
বাংলাদেশের সাংবাদিকতায়
তিনি ছিলেন কলাম লেখনীর পথিকৃত্।
অধ্যাপক গোলাম রহমান বলেন, পূর্ব
পাকিস্তানের সেই রাজনৈতিক
পরিস্থিতিতে তিনি যে
সাংবাদিকতা করেছেন তা ছিল
বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার
ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুদায়িত্ব। আজকের
দিনে তাঁর মত জ্ঞানী, মানবিক
গুণসম্পন্ন মানুষ শুধু সাংবাদিকতায় কেন
কোনো পেশাতেই খুঁজে পাওয়া যাবে
না। সাংবাদিকতা দিয়ে তিনি
রাজনৈতিক পটভূমি সৃষ্টিতে যে
ভূমিকা রেখেছেন তা ইতিহাসে এক
অমর গাথা।
আলোচনা সভায় ড. কামাল হোসেন
বলেছেন, বাংলাদেশে কোনো
স্বৈরাচারই চিরস্থায়ী হয় না, হয়নি,
হবে না। দৈনিক ইত্তেফাককে অবলম্বন
করে তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়ার
আন্দোলন তারই স্বাক্ষর বহন করে। তিনি
বলেন, বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার
পরে বঙ্গবন্ধুর ক্যাবিনেটের প্রথম সভার
প্রথম সিদ্ধান্ত ছিল ‘সংসদ ভবনের
সামনে দেশের প্রধান সড়কের নামকরণ
করা হবে মানিক মিয়ার নামে। যাতে
বাংলাদেশের মানুষ তাঁর অবদান
চিরকাল স্মরণ করে। গতকাল বুধবার
রামকৃষ্ণ মিশন রোডের ইত্তেফাক ভবনে
মানিক মিয়া ফাউন্ডেশন
মিলনায়তনে তফাজ্জল হোসেন মানিক
মিয়া স্মরণে আয়োজিত আলোচনা
সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি
একথা বলেন।
তিনি বলেন, মানিক মিয়া
সাংবাদিকতার আশ্রয়ে মানুষের
অধিকার প্রতিষ্ঠার লড়াই করেছেন।
সে কারণে ইত্তেফাকের লাভ
লোকসান, ব্যবসা নিয়ে ভাবেননি।
তিনি তাঁর সারাজীবনের কাজের মধ্য
দিয়ে প্রমাণ করেছেন সঠিক পথে
থাকলে অসম্ভবকে সম্ভব করা যায়।
বেঠিক পথে থাকলে সম্ভবও অসম্ভব হয়ে
যায়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আবুল
কাসেম ফজলুল হকের সভাপতিত্বে
স্বাগত ভাষণ দেন মানিক মিয়ার
জ্যেষ্ঠ সন্তান ব্যারিস্টার মইনুল
হোসেন। বক্তব্য রাখেন প্রধান তথ্য
কমিশনার অধ্যাপক গোলাম রহমান,
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস
বিভাগের অধ্যাপক ড. আনোয়ার
হোসেন, সুপ্রিম হোর্ট আইনজীবী
সমিতির সভাপতি ইউসুফ হোসেন হুমায়ুন
প্রমুখ।
আবুল কাসেম ফজলুল হক বলেন, মানিক
মিয়াকে শুধু সাংবাদিক বললে তাঁকে
জানা যাবে না। তিনি ইত্তেফাক
প্রতিষ্ঠা করে যে সাংবাদিকতা
করেছেন তা অন্যকোনো পত্রিকায়
চাকরি করলে সম্ভব ছিল না। সে
কারণেই তিনি পত্রিকা প্রকাশ করে
তার লক্ষ্যে কাজ শুরু করেছিলেন। সেই
লক্ষ্য ছিল মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা।
তিনি জানতেন মানুষের সুন্দর জীবনের
জন্য ভাল রাষ্ট্র প্রয়োজন, স্বাধীনতা
প্রয়োজন। ইত্তেফাক ছিল তার সেই
রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার অবলম্বন।
অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন বলেন,
মানিক মিয়া রাজনীতি সচেতন
ছিলেন কিন্তু দলীয় রাজনীতি
করেননি। সে কারণে তিনি দলীয়
ভাবনার ঊর্ধ্বে উঠে মানুষের
অধিকারের কথা বলতে পেরেছেন।
বাংলাদেশের সাংবাদিকতায়
তিনি ছিলেন কলাম লেখনীর পথিকৃত্।
অধ্যাপক গোলাম রহমান বলেন, পূর্ব
পাকিস্তানের সেই রাজনৈতিক
পরিস্থিতিতে তিনি যে
সাংবাদিকতা করেছেন তা ছিল
বাংলাদেশ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার
ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুদায়িত্ব। আজকের
দিনে তাঁর মত জ্ঞানী, মানবিক
গুণসম্পন্ন মানুষ শুধু সাংবাদিকতায় কেন
কোনো পেশাতেই খুঁজে পাওয়া যাবে
না। সাংবাদিকতা দিয়ে তিনি
রাজনৈতিক পটভূমি সৃষ্টিতে যে
ভূমিকা রেখেছেন তা ইতিহাসে এক
অমর গাথা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন